ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূঞা এর দিক-নির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) সার্কেল এর তত্ত্ববধানে কোতোয়ালী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মাইন উদ্দিন এর নির্দেশে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন এর নেতৃত্তে এসআই দেবাশীষ সাহা, এসআই আল মামুন, এসআই আনোয়ার হোসেন, এসআই মনিতোষ মজুমদার, এএসআই ফরহাদ হোসেন, এএসআই মাসুম রানা গন অত্র থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া হত্যাকান্ডের ঘটনায় জড়িত আসামী ১। মোঃ আল আমিন (২৫), ২। রুহুল আমিন (২৬), ৩। আব্দুল্লাহ ওরফে জাকিরুল (১৯),কে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে গ্রেফতার করেন।
জানা গেছে, গত (১৪ মে ২০২৪) তারিখে সকাল অনুমান ০৮:০০ ঘটিকার সময় ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানাধীন চর নিলক্ষীয়া উজানপাড়া সাকিনস্থ জনৈক জয়নাল চেয়ারম্যানের শুকনা পুকুরের পশ্চিম পাশে গর্তের মাঝে অর্ধেক শরীর মাটি চাপা অবস্থায় রাজিয়া খাতুন (৩০)এর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
উক্ত ঘটনায় মৃত রাজিয়া খাতুন (৩০) (মানসিক রোগী), মাতা বাদী হইয়া অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করলে থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলার রুজু করা হয়। মামলাটি তদন্ত কালে জানা যায় যে, আসামী ১। মোঃ আল আমিন (২৫), পিতা- মজিবুর রহমান ওরফে মজি, মাতা- মোছাঃ আম্বিয়া খাতুন, সাং- কোনাপাড়া কইট্রার মোড় সুরুজের বাড়ী, ২। রুহুল আমিন (২৬), পিতা- গোলাম হোসেন, মাতা- জোৎস্না বেগম, ৩। আব্দুল্লাহ ওরফে জাকিরুল (১৯), পিতা- সাইফুল ইসলাম, মাতা- জাহানারা, উভয় সাং- চরনিলক্ষীয়া সাথিয়াপাড়া বড়বাড়ী, সর্ব থানা-কোতোয়ালী, জেলা- ময়মনসিংহ ইং-১২/০৬/২০২৪ তারিখ রাত অনুমান ০৯:০০ ঘটিকার সময় মৃত রাজিয়া খাতুন (৩০) কে চর নিলক্ষীয়া উজানপাড়া মাজার হইতে ডেকে নিয়ে মাজারে পাশে থাকা জনৈক জয়নাল চেয়ারম্যানের শুকনা পুকুরের কাচারে নিয়া যায়।
প্রথমে আসামী রুহুল আমিন এবং আব্দুল্লাহ ওরফে জাকিরুল প্রথমে ভিকটিম রাজিয়া খাতুনকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। পরে বৃষ্টি আসায় তাহারা দুইজন মেয়েটিকে আসামী মোঃ আল আমিন এর সাথে মাজারে রেখে চলে যায়। পরবর্তীতে বৃষ্টি থামলে আসামী মোঃ আল আমিন পুনারয় ভিকটিম রাজিয়া খাতুনকে জনৈক জয়নাল চেয়ারম্যানের শুকনা পুকুরের কাচারে নিয়া যায় এবং ভিকটিম রাজিয়া খাতুনকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে। কিন্তু ভিকটিম রাজিয়া খাতুনকে আসামী মোঃ আল আমিন টানা হেচড়া করিয়া অনেক চেষ্টা করিয়াও ধর্ষন করিতে না পাড়ায় আসামী