বাউরেস বৈজ্ঞানিক কমকতা ড. পরেশ কুমার শর্মার দ্বারা নানা চাক্রান্তের স্বীকার ও কর্মস্থলে চরম বঞ্চিত সারোয়ার জাহান ।
সম্মাননাপ্রাপ্ত কবি ও সমাজ সেবক মোঃ সারোয়ার জাহান (সোহাগ) এর কর্মজীবন ও ব্যাক্তিগত জীবন সম্পর্কে জানার জন্য আমাদের কাছে কয়েকজন পাঠক অনুরোধ করেন । তার প্রেক্ষিতে আমরা উনার সম্পর্কে খোঁজ খবর নেই । খোজ নিয়ে জানতে পারলাম উনি উনার কর্মস্থলে দীর্ঘদিন ধরে চরম বঞ্চিত ।
তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাউরেসে ক্যাশিয়ার হিসাবে যোগদান করেন ২০১৩ সালে। চাকরিতে প্রবেশ করার সর্বোচ্চ ৫ বছর পর সিনিয়র ক্যাশিয়ার হওয়ার কথা। এ প্রমোশন ১০০ % হয়ে থাকে । তার ৪ বছর পর একাউন্টস অফিসার হওয়ার কথা । মানে ৯ বছরে একাউন্টস অফিসার হওয়ার কথা । উনার চাকরি ১১ বছরের উপর হয়ে গেছে । তিনি যে পদে যোগদান করেছিলেন সে পদেই আছেন । তিনি চরম বৈষম্যের স্বীকার ও উনাকে চরমভাবে বঞ্চিত করা হয়েছে । উনার পদের বিপরীতে যে কাজ থাকার কথা তা দীর্ঘদিন ধরে করছে অন্য কয়েকজন । যারা কাজ করছে ওখানেও সমালোচনা ও বিতর্ক আছে ।
তিনি ময়মনসিংহ সিটির আকুয়ায় এক শিক্ষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ।তাকে মানসিকভাবে বিভিন্ন আঘাত করা হয়েছে এই পর্যন্ত।নিয়মিত কাজ করার পরও তাকে অধিকার বঞ্চিত করা হয়েছে বিভিন্ন সময় । পরেশ কুমার শর্মা বিভিন্ন রাজনৈতিক নাম ভাঙ্গিয়ে যা ইচ্ছে তাই করছেন।পিয়ন থেকে শুরু করে অফিসের সকল চাকরিজীবি তার দ্বারা হয়ে বিভিন্নভাবে বৈষম্যের স্বীকার। সে তার আত্মীয় স্বজনকে অফিসে এনে আউটসোর্সিং চুক্তিতে বিভিন্ন কাজ করিয়েন। লোকমুখে শোনা যায় সে নাকি মুক্তি যোদ্ধা সন্তান সংসদ কমান্ড এর উপদেষ্টা। বিভিন্ন সংগঠনের নাম ভাঙ্গিয়ে অফিসের কর্মকতা কর্মচারিদের বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করতেন। সে অফিস খরচের বিভিন্ন টাকা মেরে খাচ্ছে প্রতিনিয়ত। এমনকি অফিসের চা- চিনির খরচের টাকাটাও গিলে খাচ্ছে।