বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ থানার চাঞ্চল্যকর শিশু হত্যা মামলার আসামী মোঃ রাসেল মিয়া কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৪ মাজনুন “গল্পটা প্রেমের নয় প্রেমে পড়ার” ফুলবাড়িয়ায় দুই সাংবাদিককে পিটিয়ে আহত ময়মনসিংহ মহানগরীর রামবাবু রোড এলাকা থেকে নেশাজাতীয় Buprenorphine ইনজেকশনসহ ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৪ নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব সংস্কারের প্রয়োজনে ১৫১ সদস্য বিশিষ্ঠ কমিটি ঘোষণা ময়মনসিংহ জিলা স্কুলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত ত্রিশালে দখল-চাঁদাবাজিতে বেপরোয়া বিএনপির নেতাকর্মীরা সড়কজুড়ে খানাখন্দ ও ছোট বড় গর্তের কারণে, ভোগান্তির শিকার লক্ষাধিক মানুষ ময়মনসিংহে নগরীতে ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকান্ডে হতাহত পরিবারা দের লাখ টাকা সহায়তা পেল

প্রতারণার জাল পেতে হাতিয়ে নিয়েছেন কয়েক কোটি টাকা ও নিঃস্ব করেছে অনেক পরিবারকে

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২১৫ টাইম ভিউ :
প্রতারণার জাল পেতে হাতিয়ে নিয়েছেন কয়েক কোটি টাকা ও নিঃস্ব করেছে অনেক পরিবারকে
প্রতারণার জাল পেতে হাতিয়ে নিয়েছেন কয়েক কোটি টাকা ও নিঃস্ব করেছে অনেক পরিবারকে

ফুলপুর উপজেলার রুপসি ইউনিয়নের ঘুমগাঁও গ্রামের আবুল কালাম দোহাদার ও সখিনা বেগমের ছেলে মোঃ আব্দুর রহিম দীর্ঘ দিন ধরে ঢাকা শহরের আশেপাশে বিভিন্ন জায়গায় প্রতারণার জাল পেতে হাতিয়ে নিয়েছেন কয়েক কোটি টাকা ও নিঃস্ব করেছে অনেক পরিবারকে।

প্রতারণার জাল পেতে হাতিয়ে নিয়েছেন কয়েক কোটি টাকা ও নিঃস্ব করেছে অনেক পরিবারকে

প্রতারণার জাল পেতে হাতিয়ে নিয়েছেন কয়েক কোটি টাকা ও নিঃস্ব করেছে অনেক পরিবারকে

আব্দুর রহিম দীর্ঘ দিন গামেন্টসে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেছেন।সেই সুবাদে গার্মেন্টসে কাজ করা লোকদের সহজ সরল ও দূর্বল জায়গা গুলো বুঝতে পারতো খুব সহজে।সে নামে মাএ অফিস খুলে ভূয়া ট্রেড লাইসেন্স দিয়ে। সে ভূয়া ভিসা প্রসেসিং করে দিত এসব সহজ সরল মানুষ গুলোকে।সে উজ্জ্বল, সহ আরও কয়েকজন দিয়ে পরিচালনা করতা তার অফিস।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই এলাকার কয়েকজন বলেন তার বাবা দোহাদারের কাজ করত এই সময় আব্দুর রহিমের বাবা ৪ টি মার্ডার এ ঘোরতরভাবে অভিযুক্ত ও তার মা মানুষের বাসায় কাজ করত।লোকমুখে শোনা যায় তার মা কিছুদিন মানুষের বাসায় ধান বানার কাজ করেছেন। অভাবের সংসারে ছোট বেলা থেকেই বেপরোয়া জীবন যাপন করত। আব্দুর রহিম ছোট বেলা থেকেই দাউর প্রকৃতির।
সে লেখাপড়ায় প্রাথমিক গন্ডি পার করলেও ঢাকা গিয়ে গার্মেন্টসে কাজ শুরু করে। গার্মেন্টসে কিছুদিন কাজ করার পর খুলে ভূয়া এজেন্সির ব্যবসা। চতুর আব্দুল রহিম গড়ে তুলে কয়েকজনকে নিয়ে একটি সিন্ডিকেট। তার এই সিন্ডিকেট এ ছিল উজ্জল ম্যানেজার ও কোষাধ্যক্ষ ছিল টাকার লেনদেন করত এবং মঞ্জিলা আক্তার আইরিন অফিসে বসত অফিস চালাইতো লোকজন আসলে তাদের সাথে কথাবার্তা বলত কথাবার্তা বলে ফরম পূরণ করাতেন।আইরিন তার রুপের যাদু দেখিয়ে বস করতেন বিভিন্ন মানুষ কে। বিভিন্ন কলা কৌশলে মানুষকে একেবারে নিঃস্ব করে ফেলছেন এই চক্রটি।

জাহান ট্যুার এন্ড ট্রাভেল এর মাধ্যমে তাদের এজেন্সি পরিচালিত হতো।প্রতিষ্ঠানটির মালিক মোঃ আব্দুর রহিম ওরফে দেলোয়ার হোসেন, তার সাথে আরো কাজ করে উজ্জ্বল সরকার ওরফে প্রিন্স এবং মঞ্জিলা আক্তার আইরিন তারা দুজনেই ম্যানেজার ও ক্যাশিয়ার পদে ছিল। তারা তাদের এনআইডি কার্ড সহ আরো অন্যান্য তথ্য ডুপ্লিকেট করে লোকজনকে দেয়। এমনকি ভুক্তভোগীদের দেশের বাহিরে নিয়ে যাওয়ার জন্য ৩৭ জন লোকের কাছ থেকে 2 লক্ষ ৫০ হাজার টাকা করে গ্রহণ করে। এবং পরবর্তীতে সে নকল ভিসা অর্থাৎ ডুপ্লিকেট ভিসা ডুবলিকেট টিকিট প্রদান করে। সে লোকজনকে বলে ছিল ভিসা মেনুয়্যালভাবে ইমেইল করে আনা হয় অনলাইনে পাওয়া যাবে না কিন্তু টিকিট পাওয়া যাবে। দেলোয়ার লোকজনকে যে টিকিট দেয় সে টিকিট গুলো অনলাইনে ছিল না। পরবর্তীতে তাকে এটি জানানোর পর সে 24 ঘন্টার মেয়াদে অনলাইন টিকিট বুকিং করে তাদেরকে দেয়। তা ভুক্তভোগীরা বুঝতে পেরে তার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে কিন্তু সে নানাভাবে তাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করে ফ্লাইটে ওঠার ২৪ ঘন্টা পূর্বে আবার অনলাইনে চলে আসবে।
এরকম নানা প্রলোভন দেখিয়েছে বিভিন্ন সময়।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর


All rights © 2024 ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Esaitbd Soft Lab- UAE/BD