বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ফেলানী হত্যায় ভারত ও শেখ হাসিনা দায়ী – রাশেদ প্রধান ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার অভিযানে ইং ০৬/০১/২০২৫ তারিখ গ্রেফতার ০৫ জন। চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট চাঁদগাঁও থানাধীন এক কিলোমিটার ভি আই পি ক্লাবে বিকাল ৩ ঘটিকার সময় জাতীয়তাবাদী নারী অধিকার ফোরাম কতৃক আয়োজিত নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত। ধান ক্ষেতে লাশ, মাত্র ২দিনে হত্যার রহস্য উদঘাটন করে আসামী গ্রেফতার করলো পিবিআই মোহনগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে কৃষকের আত্মহত্যা ময়মনসিংহের ত্রিশালে ১২নং আমিরাবাড়ী ইউনিয়নের গুজিয়াম কাঠালবন্দ এলাকার হাসান (২৪) হত্যার বিচারের মাধ্যমে ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন মোহনগঞ্জে লাইট্টাইর জলমহাল নিয়ে বিরোধ বাড়ী-ঘরে হামলা ও লুট ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার অভিযানে ইং ০১/০১/২০২৫ তারিখ গ্রেফতার ০১ জন। মোহনগঞ্জে প্রেসক্লাব সাংবাদিকদের সাথে ইউএনও’র মতবিনিময় ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার অভিযানে ইং ৩১/১২/২০২৪ তারিখ গ্রেফতার ০৯ জন।

চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট চাঁদগাঁও থানাধীন এক কিলোমিটার ভি আই পি ক্লাবে বিকাল ৩ ঘটিকার সময় জাতীয়তাবাদী নারী অধিকার ফোরাম কতৃক আয়োজিত নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত।

স্টাফ রিপোর্টার : হেমন্ত টিভি
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ৬ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ১৪ টাইম ভিউ :
চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট চাঁদগাঁও থানাধীন এক কিলোমিটার ভি আই পি ক্লাবে বিকাল ৩ ঘটিকার সময় জাতীয়তাবাদী নারী অধিকার ফোরাম কতৃক আয়োজিত নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত।
চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট চাঁদগাঁও থানাধীন এক কিলোমিটার ভি আই পি ক্লাবে বিকাল ৩ ঘটিকার সময় জাতীয়তাবাদী নারী অধিকার ফোরাম কতৃক আয়োজিত নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান কতৃক জাতির সামনে উপস্থাপিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১দফা জনগণের দৌড়গোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে চান্দগাঁও থানা জাতীয়তাবাদী নারী ফোরামের উদ্যোগে নারী সমাবেশ।

প্রধান অতিথি, আলহাজ্ব আবু সুফিয়ান। সাবেক সফল আহ্বায়ক চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি।

প্রধান বক্তা, আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন লিপু সাবেক যুগ্ম সম্পাদক চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি।

বিশেষ অতিথি, আলহাজ্ব মোহাম্মদ বখতিয়ার মৎস্য বিষয়ক সম্পাদক চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি

বিশেষ অতিথি, গিয়াস উদ্দিন ভূঁইয়া সাবেক সাধারণ সম্পাদক চাঁদগাঁও থানা বিএনপি।

সভাপতিত্ব করেন সভানেত্রী শিরিন শিলা সংগঠক নারী অধিকার ফোরাম।

বিএনপির ঘোষিত ৩১ দফা হলো:

প্রধান অতিথি, আলহাজ্ব আবু সুফিয়ান বলেন

১. প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতির বিপরীতে সব মত ও পথের সমন্বয়ে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতিমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হবে। এ জন্য অব্যাহত আলোচনা, মতবিনিময় ও পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎমুখী এক নতুন ধারার সামাজিক চুক্তিতে পৌঁছাতে হবে।

২. বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় এবং স্বচ্ছ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে স্থায়ী সাংবিধানিক ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে একটি ‘নির্বাচনকালীন দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার’ ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হবে।

৩. সরকারের প্রধানমন্ত্রী এবং মন্ত্রীসভার নির্বাহী ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা হবে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নির্বাহী বিভাগ, আইন বিভাগ ও বিচারবিভাগের ক্ষমতা, দায়িত্ব ও কর্তব্যের সুসমন্বয় করা হবে।

৪. পরপর দুই টার্মের অতিরিক্ত কেউ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবে না।

৫. বিদ্যমান সংসদীয় ব্যবস্থার পাশাপাশি বিশেষজ্ঞ জ্ঞানের সমন্বয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার লক্ষ্যে দেশের বিশিষ্ট নাগরিক, প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, পেশাজীবী, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, সমাজবিজ্ঞানী ও প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে সংসদে ‘উচ্চকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা’ প্রবর্তন করা হবে।

৬. আস্থাভোট, অর্থবিল, সংবিধান সংশোধনী বিল এবং রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার প্রশ্ন জড়িত এমন সব বিষয় ব্যতীত অন্যসব বিষয়ে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনভাবে মতামত প্রদানের সুযোগ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করার বিষয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে (দেখা হবে) বিবেচনা করা হবে।

৭. রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত এবং বিশিষ্টজনের অভিমতের ভিত্তিতে স্বাধীন, দক্ষ, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও দৃঢ়চিত্ত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে একটি কার্যকর নির্বাচন কমিশন গঠন করার লক্ষ্যে বর্তমান ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২’ সংশোধন করা হবে। ইভিএম নয়, সব কেন্দ্রে পেপার-ব্যালটের মাধ্যমে ভোট প্রদান নিশ্চিত করা হবে। রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আইন সংস্কার করা হবে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ব্যবহার বাতিল করা হবে।

৮. সংকীর্ণ রাজনৈতিক দলীয়করণের ঊর্ধ্বে উঠিয়া সকল রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে এসব প্রতিষ্ঠান আইনি সংস্কারের মাধ্যমে পুনর্গঠন করা হবে। শুনানির মাধ্যমে সংসদীয় কমিটির ভেটিং সাপেক্ষে এসব প্রতিষ্ঠানের সাংবিধানিক ও গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।

৯. বাংলাদেশের সংবিধান ও মাসদার হোসেন মামলার রায়ের আলোকে বিচার বিভাগের কার্যকর স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হবে। বর্তমান বিচারব্যবস্থার সংস্কারের জন্য একটি ‘জুডিশিয়াল কমিশন’ গঠন করা হবে। অধঃস্তন আদালতের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা বিধানের কর্তৃত্ব সুপ্রিম কোর্টের ওপর ন্যাস্ত হবে (সংবিধানের ভাষা)। বিচারবিভাগের জন্য সুপ্রিমকোর্টের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি পৃথক সচিবালয় থাকবে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অভিশংসন প্রশ্নে সংবিধানে বর্ণিত ইতোপূর্বেকার ‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল’ ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন করা হবে। এজন্য সংবিধানে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা হবে। দলীয় বিবেচনার ঊর্ধ্বে উঠে কেবল জ্ঞান, প্রজ্ঞা, নীতিবোধ, বিচারবোধ ও সুনামের কঠোর মানদণ্ডে যাচাই করিয়া বিচারক নিয়োগ করা হবে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি নিয়োগের লক্ষ্যে সংবিধানের ৯৫(গ) অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট যোগ্যতা ও মানদণ্ড সম্বলিত ‘বিচারপতি নিয়োগ আইন’ প্রণয়ন করা হবে।

১০. দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ পরিষেবা, জনপ্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন গড়ে তোলার লক্ষ্যে যোগ্য, অভিজ্ঞ ও প্রাজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে একটি “প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন” গঠন করে প্রশাসন সংস্কার ও পুনঃগঠন করা হবে। মেধা, সততা, সৃজনশীলতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণ বেসামরিক ও সামরিক প্রশাসনে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতিতে যোগ্যতার একমাত্র মাপকাঠি হিসাবে বিবেচনা করা হবে।

১১. গণমাধ্যমের পুর্নস্বাধীনতার নিশ্চয়তা বিধান ও সার্বিক সংস্কারের লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি, মিডিয়া সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীএবং বিজ্ঞ, অভিজ্ঞ ও গ্রহণযোগ্য মিডিয়া ব্যক্তিদের সমন্বয়ে একটি ‘মিডিয়া কমিশন’ গঠন করা হবে। সৎ ও স্বাধীন সাংবাদিকতার পরিবেশ পুনরুদ্ধার করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। এই লক্ষ্যে সন্ত্রাস বিরোধী আইন ২০০৯ এর প্রয়োজনীয় সংশোধনসহ মৌলিক মানবাধিকার হরণকারী সকল কালাকানুন বাতিল করা হবে। চাঞ্চল্যকর সাগর-রুনি হত্যাসহ সকল সাংবাদিক নির্যাতন ও হত্যার বিচার নিশ্চিত করা হবে।

১২. দুর্নীতির ক্ষেত্রে কোনো আপস করা হবে না। গত দেড় দশকব্যাপী সংঘটিত অর্থপাচার ও দুর্নীতির অনুসন্ধান করে একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করা এবং শ্বেতপত্রে চিহ্নিত দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। দেশের বাইরে পাচারকৃত অর্থ দেশে ফেরত আনার প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। দুর্নীতি দমন কমিশন ও দুর্নীতি দমন আইন সংস্কারের পাশাপাশি পদ্ধতিগত সংস্কারের

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর


All rights © 2024 ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Esaitbd Soft Lab- UAE/BD