প্রতিবেদনে বলা হয়, ভূমিকম্পের উপকেন্দ্রটি এহিম প্রিফেকচার থেকে বুঙ্গো চ্যানেলের ৫০ কিলোমিটার গভীরে অবস্থিত ছিল, যা সরাসরি কিউশু এবং শিকোকু দ্বীপগুলোকে আলাদা করেছে।
এদিকে, এ ভূমিকম্প থেকে সুনামির কোনো সতর্কতা জারি করা হয়নি।
এছাড়া শক্তিশালী এ ভূমিকম্পের আঘাতে কোনো হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কি না, তা এখনো জানা যায়নি।