সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ০৩:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
জীবননগর উপজেলা সাহিত্য পরিষদের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ভেজাল ও নিম্নমানের সয়াবিন তেল ব্যবহার করে চানাচুর তৈরির কারখানা। ময়মনসিংহে কোতোয়ালি থানার শ্রেষ্ঠ এএসআই : ফরহাদ উদ্দিন ময়মনসিংহে গ্রেফতার আরসা সদস্যদের বিরুদ্ধে র‌্যাবের ২ মামলা সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার নারী সাংবাদিক; নিন্দা ও প্রতিবাদ -বিএমইউজে সাংবাদিকসহ ছয় জনের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাজানো মামলা! ময়মনসিংহে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বাজার মনিটরিং করছে এসিল্যান্ড : সাইদ মোহাম্মদ ইব্রাহিম ফুলবাড়িয়ায় আখতারুল আলম ফারুকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ মোহনগঞ্জে যুবদল নেতার বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ময়মনসিংহ প্রেস ক্লাবের কমিটিকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- হাইকোর্টের রুল জারি

‘জানতাম না, এ ঘুমই জীবনের শেষ ঘুম!’

রিপোর্টারের নাম :
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ২১ জুন, ২০২৪
  • ১৭২ টাইম ভিউ :
‘জানতাম না, এ ঘুমই জীবনের শেষ ঘুম!’
‘জানতাম না, এ ঘুমই জীবনের শেষ ঘুম!’

কক্সবাজার শহরের বাদশাঘোনা এলাকায় পাহাড়ের পাদদেশে টিনশেডের দুটি ঘর। একটি ঘরের ওপর পাহাড় ধসে পড়লে ঘুমন্ত স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু হয়। আরেকটি ঘরে থাকতেন নিহত আনোয়ার হোসেনের মা মমতাজ বেগম।

শুক্রবার (২১ জুন) সকাল ১০টায় ঘরের দরজায় বসেছিলেন মমতাজ বেগম। একমাত্র ছেলে আনোয়ার ও বউ মাইমুনাকে হারিয়ে এখন তিনি নির্বাক। চোখের পানিও শুকিয়ে গেছে।

কান্নাজড়িত কণ্ঠে মমতাজ বেগম বলেন, আমার ছেলে বাদশাঘোনা ওমর ফারুক (রা.) জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন ছিলেন। রাতে যখন ভারি বৃষ্টি হচ্ছিল, আমার ঘরে আসার জন্য অনুরোধ করি। কিন্তু সে সমস্যা হবে না বলে ঘুমাতে চলে যায়। আমি কী জানতাম, ছেলের এ ঘুমই জীবনের শেষ ঘুম হবে। এভাবে বলতেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন মমতাজ বেগম।
 
 
নিহত আনোয়ারের স্বজনরা বলেন, প্রতিদিনের মতো রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন আনোয়ার। পাশেই ৫ মাসের গর্ভবতী স্ত্রী মাইমুনা আক্তার ঘুমিয়েছিলেন। পারিবারিকভাবে ৯ মাস আগে মাইমুনাকে বিয়ে করেন আনোয়ার। কে জানতো তারা পাহাড় ধসে মারা যাবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর

All rights © 2024 ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Esaitbd Soft Lab- UAE/BD