রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫, ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
জীবননগর উপজেলা সাহিত্য পরিষদের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ভেজাল ও নিম্নমানের সয়াবিন তেল ব্যবহার করে চানাচুর তৈরির কারখানা। ময়মনসিংহে কোতোয়ালি থানার শ্রেষ্ঠ এএসআই : ফরহাদ উদ্দিন ময়মনসিংহে গ্রেফতার আরসা সদস্যদের বিরুদ্ধে র‌্যাবের ২ মামলা সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার নারী সাংবাদিক; নিন্দা ও প্রতিবাদ -বিএমইউজে সাংবাদিকসহ ছয় জনের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাজানো মামলা! ময়মনসিংহে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বাজার মনিটরিং করছে এসিল্যান্ড : সাইদ মোহাম্মদ ইব্রাহিম ফুলবাড়িয়ায় আখতারুল আলম ফারুকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ মোহনগঞ্জে যুবদল নেতার বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ময়মনসিংহ প্রেস ক্লাবের কমিটিকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- হাইকোর্টের রুল জারি

মাদক ডিলার ফরিদ আবারও বেপরোয়া

স্টাফ রিপোর্টার : হেমন্ত টিভি
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ৩৫ টাইম ভিউ :
মাদক ডিলার ফরিদ আবারও বেপরোয়া
মাদক ডিলার ফরিদ আবারও বেপরোয়া

উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প ৯ সি ব্লকে বসবাস করেন ক্যাম্পের সন্ত্রাসী গ্রুপদের পরিচালক এই রোহিঙ্গা ফরিদ।

২০২১ সাল থেকে ক্রসফায়ারে নিহত হওয়া নূর মোহাম্মদের পার্টনার ফরিদ তার চোরা চালান ব্যবসাকে আড়াল করতে ফার্মেসি ব্যবসাকে কৌশল হিসেবে নিয়েছেন। স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় ২০২১-২০২২সালে ও উখিয়া ক্যাম্পের রোহিঙ্গা ফরিদ ডাক্তার বেপরোয়া শিরোনামে নিউজ প্রকাশিত হলে ফরিদ কিছুদিন গা ডাকা দিয়েছিল। বর্তমানে ফরিদ আবার ও নিজেকে নতুন করে ফার্মেসি ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিতি লাভ করার চেষ্টায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।ফরিদ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেন মাদক ডিলার টেকনাফের হ্নীলার ক্রস ফায়ারে নিহত হওয়া নুর মোহাম্মদের হাত ধরে ২০০৫ সালের দিকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করার পরবর্তীতে মাদক কারবারি ফরিদের আর পিছন ফিরে তাকাইতে হয়নি। ফরিদ একজন কৌশলী মাদক ডিলার হিসেবে রোহিঙ্গাদের কাছে বেশ সুপরিচিত।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ওষুধের দোকান নিষিদ্ধ হলেও ফরিদ খুলেছেন পাইকারি ঔষুধের দোকান দেখার কেউ নেই। ফরিদ ছাড়া অন্য কোন সামান্য কয়েক হাজার টাকার দোকান নিয়ে বসলে ও ক্যাম্প ইনচার্জ তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেন কিন্তু ফরিদের লাখ লাখ টাকার অবৈধ ওষুধের দোকানের দিকে ফিরেও তাকান না।সাংবাদিকরা ক্যাম্প ইনচার্জকে বিষয়টি বারবার অবগত করার পরও কোন ব্যবস্থা নেন না।এ দ্বারা সুস্পষ্ট প্রমাণ হয় যে ফরিদের হাত অনেক উপরে।রোহিঙ্গা ফরিদ কোটি টাকার বৈধ সম্পদ কিভাবে অর্জন করল বিষয়টি গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে বেরিয়ে আসবেন তার অপরাধের আসল রহস্য।

এই বিষয় নিয়ে উখিয়া ৯ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্প ইনচার্জ সরোয়ার আলম জানান,রোহিঙ্গা হয়ে কেউ ফার্মেসী বা দোকান করার কোন অনুমতি নেই,হয়তো তারা চুখ ফাকি দিয়ে এসব ব্যবসা করে যাচ্ছে, যদিও এই বিষয় কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি আর যদি যায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিব।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর

All rights © 2024 ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Esaitbd Soft Lab- UAE/BD